StemCell Nutrition Consultant

StemCell Nutrition Consultant
Showing posts with label Kidney natural remady. Show all posts
Showing posts with label Kidney natural remady. Show all posts

Saturday, April 11, 2015




কিডনির রোগ প্রতিরোধ প্রাকৃতিক প্রতিকার

Dr.Shebendra karmakar
Doctorate & Ph.D in Natural medicine


কিডনির কাজ :
/ কিডনির মাধ্যমে দেহের ৮০ শতাংশ বিপাকজাত বর্জ পদার্থ নিষ্কাশিত হয়

/ দেহের অভ্যন্তরের তরল পদার্থ অন্যান্য উপাদানের ভারসাম্য রক্ষা করে দেহের  অভ্যন্তরের পরিবেশ ঠিক রাখে এই কাজটি করার জন্য অনেক জৈব/অজৈব পদার্থের গ্রহণ  উৎপাদন , নিঃসরন  এবং শোষন কাজ সম্পন্ন করে

/ দেহের ক্ষারীয় অম্লীয় ভারসাম্য রক্ষা করে

/ কিডনির এড্রেনাল গ্ল্যান্ড  দেহের প্রয়োজনীয় জীবন রক্ষাকারী কিছূস্টেরয়েড হরমোন ’ (এড্রেনাল , নরএড্রেনাল , কর্টিসোল , এলডোসটেরন , সেক্স হরমোন) উৎপন্ন করে 

/ কিডনি রেনিন এনজাইম উৎপন্ন করে এটি দেহের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রন এর জন্য কাজ করে

/ ইরাইথ্রোপ্রোটিননামে একটি একটি প্রোটিন উপাদন করে যা , পরিপক্ক লাল রক্ত উৎপাদনে কাজ করে

/ অসক্রিয় ভিটামিন-ডি কে সক্রিয় ভিটামিন-ডি তে
পরিণত করে

/ দেহের প্রোয়োজনে কিডনি ননকার্বহাইড্রেট (গ্লুটামিন) উৎস হতে গ্লুকোজ সংশ্লেষন করে

একটি কিডনির গঠন:
মানুষের প্রতিটি কিডনি ১০ লক্ষ নেফ্রন দিয়ে গঠিত হয় একটি নেফ্রন লম্বায় ৫০-৬০ মি:মি: দুই কিডনির সব নেফ্রন কে লম্বা লম্বি সাজালে এটি প্রায় ৪০ কি:মি: লম্বা হবে নেফ্রন হচ্ছে কিডনিরছ্াঁকনি বিভিন্ন ধরনের কোষ নিয়ে নেফ্রন গঠিত হয় ২৪ ঘন্টায় দুই কিডনির ২০ লক্ষ নেফ্রন এর ভিতর দিয়ে ১৮০ লিটার রক্ত প্রবাহিত হয় ১৭৮.৫০ লিটার রক্ত নেফ্রন এর অন্য অংশটিউবিউলএর মাধ্যমে পুনরায় শোষিত হয় প্রতিদিন দেড় লিটার ইউরিন দুই কিডনিতে উৎপন্ন এবংহয় দেহ থেকে অপসারিত হয়

একটি নেফ্রন এর দুটি অংশ থাকে ফানেলের মত দেখতে অংশটিকে বোমানস ক্যাপসুলবলে ফানেলের নীচে প্যাচানো মোটা চিকন সরু নালিটিকে টিউবিউলবলে বোমানস ক্যাপসুলের ভিতর প্রায় ৫০ টি রক্ত জালিকার (ক্যাপিলারী) জাল রয়েছে এই রক্তজালিকার জালকেই গ্লুমেরুলাস বলে ধমনী রক্ত,  গ্লুমেরুলাস এর ভিতর প্রবেশ করে এবং একটি নির্দিষ্ট রক্তচাপে রক্ত কনিকা এবং প্রোটিন ব্যতিত অন্য সব উপাদান পরিস্রত (ফিলট্রেট) হয় পরিস্রত উপাদান গুলির আশিক বা সম্পূর্ন পুনরায় টিবিউল দিয়ে শোষিত হয়ে রক্তস্রেতে ফিরে যায় এটিই কিডনির দৈনন্দিন স্বাভাবিক কাজ

গ্লুমেরুলাস পর্দা তিন স্তর বিশিষ্ট বিভিন্ন কোষ দিয়ে গঠিত হয় বাহিরের স্তর এপিথেলিয়াম কোষএবং ভিতরের স্তর এন্ডোথেলিয়াম কোষদিয়ে তৈরি এন্ডোথেলিয়াম কোষ স্তরছিদ্রযুক্ত হয় একটি ক্যাপিলারীতে প্রায় হাজার খানিক ছিদ্র থাকে এই ছিদ্র দিয়ে - ন্যানোমিটার (১মিটারের ১০০ কোটি ভাগের ভাগ) ব্যাসের কনা অতিক্রম করতে পারে মাঝ খানেমেসেনজিয়াল কোষস্তর রয়েছে এই কোষ স্তরে কোলাজনে নামক প্রোটিন স্তর রয়েছে যার সংকোচন প্রসারন এর মাধ্যমেফিলট্রেশন সংগঠিত হয় এই প্রোটিন স্তরকেই বেইজমেন্ট মেমব্রেনবলে এই মেমব্রেন এর উপর এপিথেলিয়াল কোষসাড়িবদ্ধ ভাবে আটকানো থাকে দুটি কোষের মাঝখানে একটি ছিদ্র থাকে এটিকে স্লিট পোরসবলে এই ছিদ্র দিয়েই পরিস্রুত পদার্থ গুলি বোমানস ক্যাপসুলেপ্রবেশ করে
গ্লুমেরুলাস এর ভিতরের স্তরের (এন্ডোথেলিয়াল কোষ স্তর)ছিদ্র (ফেনসট্রেট) বন্ধ হলে  রক্তের ফিলট্রেশন বন্ধ হয়ে যায় রক্তের ফিলট্রেশন বন্ধ হলে রক্তের বর্জ পুনরায় রক্ত স্রোতে ফিরে যায় ভাবে রক্ত বর্জ অপসারন না হতে পেরে এটি শরীরে বিভিন্ন অঙ্গে সঞ্চিত হয় এবং অঙ্গ গুলির স্বাভাবিক কাজে বিঘœ ঘঠে এবং অকেজো হয়ে মৃত্যু ঘটায় ছাড়া মেসেনজিয়াল কোষ স্তর  এবং এপিথেলিয়াল কোষ স্তর নষ্ট হয়ে রক্তের ফিলট্রেশন বন্ধ হয়  কিডনির এই সমস্যাটিকেই নেফ্রাইটিস বলে ৭০% নেফ্রন নষ্ট হলে এটিকে কিডনি ফেইল্যুর  বলে
 কিডনির রেনাল টিউবিউল এর কোষ স্তর নষ্ট হলে কিডনি অকেজো হয় পরিস্রুত রক্ত উপাদান যদি পুনঃশোষিত হতে না পারে তবে দেহের প্রয়োজনীয় উপাদান মুত্র দিয়ে বেড়িয়ে যায় গ্লুমেরুলাসে পরিস্রুত রক্ত উপাদানের ৯৯% পুনরায় রেনাল টিউবিউলে শোষিত হয় ২৪ ঘন্টায় দেড় থেকে দুই লিটার মুত্র তৈরি হয়

কিডনি রোগের ৬টি সর্তকীকরন:
/ উচ্চ রক্ত চাপ
/ মুত্রে রক্ত বা প্রোটিন নির্গত
/ রক্তে ক্রিয়াটিনিন বান (ব্লাড ইউরিয়া নাইট্রোজেন) এর উপস্থিতি
/ গ্লুমেরুলাস ফিলট্রেশন হার ৬০% এর নিচে
/ নিয়ন্ত্রনহীন , ব্যাথাযুক্ত বা কষ্ট যুক্ত মুত্র
/ চোখের নীচে ,হাতে পায়ে ফোলা ভাব

কিডনি রোগ প্রতিরোধে সাধারন ৩টি পরীক্ষা:
/ রক্তচাপ পরীক্ষা: উচ্চ রক্তচাপ (১৪০/৯০) হলে এটি কিডনির নেফ্রন এর গ্লুমেরুলাস কে ক্ষতিগ্রস্ত করে গ্লুমেরুলাসে নির্দিষ্ট রক্তচাপে ফিলট্রেশন সম্পন্ন হয় রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে থাকলে কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হয় না নিয়মিত রক্তচাপ পর্যবেক্ষন এর মাধ্যমে কিডনির রোগ প্রতিরোধ সম্ভব
/  মুত্র পরীক্ষা: কিডনি নেফ্রন রক্তকনিকা প্রোটিন পরিস্রুত (ফিলট্রেশন) করে না) নেফ্রন ক্ষতিগ্রস্ত হলে রক্তকনিকা প্রোটিন মুত্র দিয়ে নির্গত হয় এটি কিডনির মারাত্মক ক্ষতি নির্দেশ করে তাই নিয়মিত মুত্র পরীক্ষার মাধ্যমে কিডনির রোগ প্রতিরোধ সম্ভব
/ গ্লুমেরুলাস ফিলট্রেশন হার: প্রতি মিনিটে দুই কিডনিতে ১২০০ মিলি রক্ত প্রবাহিত হয় ১২৫ মিলি রক্ত প্রতি মিনিটে পরিস্রুত হয় ১২৪ মিলি পরিস্রুত পদার্থ পুনরায় শোষিত হয় প্রতি মিনিেিট মিলি মুত্র তৈরি হয় এটিই কিডনির স্বাভাবিক কাজ মোট প্রবাহের ৬০ ভাগের কম পরিস্রুত হলে কিডনির কম কার্যকারীতা নির্দেশ করে

 কিডনির পরিস্রুত পদার্থ সমূহ:
 


 একটি নেফ্রন এর ফিলট্রেশন পদ্ধতি:
 
নেফ্রন এরগ্লুমেরুলাস এখানে রক্ত পরিস্রুত হয় ২টি কিডনিতে মোট ২০লক্ষ  গ্লুমেরুলাসরয়েছে এরা ২৪ ঘন্টায় ১৮০ লিটার রক্ত পরিস্রুত (ফিলট্রেট) করে আমরা জেনেছি কিডনির নেফ্রন বিভিন্ন কোষ স্তর দিয়ে তৈরি এর সর্ব বহিস্তঃ আবরনী স্তর এপিথেলিয়াম কোষ দিয়ে তৈরি ভিতরের আবরনী স্তর এন্ডোথেলিয়াম কোষদিয়ে তৈরি
দুই ধরনের রক্ত নালী কিডনিতে  রয়েছে ধমনী শিরা হৃদপিন্ড হতে রক্ত যে পথে দেহের প্রতিটি কোষ পর্যন্ত পৌঁছায় সেই সমস্ত রক্ত নালী কে ধমনী বলে এবং কোষ প্রান্ত থেকে যে রক্ত নালী ফিরতি পথে রক্ত কে হৃদপিন্ডে ফিরিয়ে নিয়ে আসে সেই সমস্ত রক্ত নালীকে শিরা বলে ধমনী শিরা প্রান্তরক্তজালিকা’ (ক্যাপিলারি) তে মিলিত হয় দেহের কোষ গুলি রক্তজালিকা দ্বারা পরিবেষ্টিত থাকে দেহ কোষের চারিদিকে একটি তরল স্তর’ (ইন্টারস্টিশিয়াল স্পেস) থাকে এই স্তরের মাধ্যমেই  কোষ এবং ক্যাপিলারীর মধ্যে প্রয়োজনীয় গ্রহণ বর্জন  সম্পন্ন হয়
প্রতিটি কোষ একটি ক্ষুদ্র জীবন জীবন ধারনের জন্য খাদ্য গ্রহণ , পরিপাক , রেচন , শ্বসন  প্রজনন ব্যবস্থা রয়েছে দেহের প্রতিটি কোষের গুলি অপরিহার্য জীবনধারন ব্যবস্থা এই অপরিহার্য ব্যবস্থা গুলি সক্রিয় থাকার পর কোষ ভিন্ন ভিন্ন কাজ করে থাকে বিজ্ঞানিরা কোষের লক্ষ কাজ সনাক্ত করেছেন প্রতিটি কোষের জীবন ধারনের জন্য প্রতিদিন পরিমান মত গ্লুকোজ , এমাইনোএসিড, ফ্যাটিএসিড, ভিটামিন , মিনারেল , পানি অক্সিজেন প্রয়োজন হয় কিডনি পেশি কোষ সক্রিয় থাকার পর একটি বিশেষ কার্য সম্পাদন করে থাকে আর সেই বিশেষায়িত কাজটি হচ্ছে  ফিলট্রেশন পুনঃশোষন

উপরিউক্ত আলোচনা থেকে এটিই প্রতিয়মান  হয় যে , কিডনি পেশি কোষের জীবিত থাকা এবং তার উপর অর্পিত নির্দিষ্ট  দায়িত্ব পালনের জন্য অবশ্যই প্রতিদিন পরিমান মত এমাইনোএসিড, ফ্যাটিএসিড , গ্লুকোজ , ভিটামিন , মিনারেল , পানি অক্সিজেন প্রেরন করতে হবে (দেহের দৈনিক চাহিদার চার্ট দেওয়া আছে)

দেহ কোষে দেড় মিনিট অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ থাকলে কোষ মৃত্যু বরন করে রক্ত সরবরাহকারী নালী ধমণী শিরা পথ যেন উন্মুক্ত থাকে সে জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে এবং অতিরিক্ত প্রোটিন , চর্বি চর্বি যুক্ত খাবার বর্জন করতে হবে কারণ অতিরিক্ত অব্যবহৃত চর্বি রক্ত নালীর প্লাক তৈরি করে অতিরিক্ত দুঃচিন্তা , মানসিক চাপ , দেহ অভ্যন্তরস্থ চর্বি উৎপাদন বৃদ্ধি করে এবং নেফ্রন এর রক্ত নালীতে (গ্লুমেরুলাস) জমে রক্ত সরবরাহ পথ সরু করে দেয় দীর্ঘ দিন রক্ত সরবরাহ বিঘœ ঘটার কারনে , কিডনি নেফ্রন কোষ এর পুষ্টি অক্সিজেন এর অভাবে কিডনি নেফ্রন কোষ অকার্যকর হয়ে পড়ে রোগ নির্নয়ে ব্যবহৃত বিভিন্ন তেজষ্ক্রিয় রাসায়নিক পদার্থ (আয়োডিন , বেরিয়াম , এবং কোবাল্ট) তেজষ্ক্রিয় মেশিন (সিটি স্ক্যান , এনজিওগ্রাম ) থেকে বিচ্ছুরিত শক্তিশালী রে কোষেরডিঅক্সিরাইবো নিউক্লিয়িক এসিড- (ডিএনএ) এর ক্ষতি করে ডিএনএ হচ্ছে কোষের প্রোটিন তৈরির গোপন কোড এবং বংশগতির বাহক

Prevention
To reduce your risk of chronic kidney failure:
  • Drink alcohol in moderation, if at all. If you choose to drink alcohol, do so in moderation. For healthy adults, that means no more than one drink a day for women of all ages and men older than age 65, and no more than two drinks a day for men age 65 and younger.
  • Follow instructions on over-the-counter medications. When using nonprescription pain relievers, such as aspirin, ibuprofen (Advil, Motrin, others) and acetaminophen (Tylenol, others), follow the instructions on the packaging. Taking too many pain relievers could lead to kidney damage. If you have a history of kidney problems, ask your doctor whether these drugs are safe for you.
  • Maintain a healthy weight. If you're at a healthy weight, work to maintain it by being physically active most days of the week. If you need to lose weight, talk to your doctor about strategies for healthy weight loss. Often this involves increasing daily physical activity and decreasing calories.
  • Don't smoke. If you're a smoker, talk to your doctor about strategies for quitting smoking. Support groups, counseling and medications can all help you to stop.
  • Manage your medical conditions with your doctor's help. If you have diseases or conditions that increase your risk of kidney failure, work with your doctor to control them. Ask your doctor about tests to look for signs of kidney damage.

কিডনি আংশিক রূপে অকার্যকর (Kidney Failure)

হলে বেঁেচ থাকার জন্য  নিম্নের চিকিৎসা পদ্ধতি অনুসরন করতে হবে:

Treatments and drugs

Depending on the underlying cause, some types of chronic kidney failure can be treated. Often, though, chronic kidney failure has no cure. Treatment consists of measures to help control signs and symptoms of chronic kidney failure, reduce complications, and slow the progress of the disease. If your kidneys become severely damaged, you may need treatments for end-stage kidney disease.

Treating the cause of kidney failure
Your doctor will work to slow or control the disease or condition that's causing your kidney failure. Treatment options vary, depending on the cause. But kidney damage can continue to worsen even when an underlying condition, such as high blood pressure, has been controlled.
Treating complications of kidney failure Kidney failure complications can be controlled to make you more comfortable. Treatments may include:

High blood pressure medications. People with chronic kidney failure may experience worsening high blood pressure. Your doctor may recommend medications to lower your blood pressure — commonly angiotensin-converting enzyme (ACE) inhibitors or angiotensin II receptor blockers — and to preserve kidney function. High blood pressure medications can initially decrease kidney function and change electrolyte levels, so you may have frequent blood tests to monitor your condition. Your doctor will likely also recommend a low-salt diet.

Medications to lower cholesterol levels. Your doctor may recommend medications, called statins, to lower your cholesterol. People with chronic kidney failure often experience high levels of bad cholesterol, which can increase the risk of heart disease.

Medications to relieve anemia. In certain situations, your doctor may recommend supplements of the hormone erythropoietin (uh-rith-row-POY-uh-tin), sometimes with added iron. Erythropoietin supplements can induce production of more red blood cells, which may relieve fatigue and weakness associated with anemia.

Medications to relieve swelling. People with chronic kidney failure may retain fluids. This can lead to swelling in the arms and legs, as well as high blood pressure. Medications called diuretics can help maintain the balance of fluids in your body.

Medications to protect your bones. Your doctor may prescribe calcium and vitamin D supplements to prevent weak bones and lower your risk of fracture. You may also take medication to lower the amount of phosphate in your blood, which increases the amount of calcium available for your bones.

A lower protein diet to minimize waste products in your blood. As your body processes protein from foods, it creates waste products that your kidneys must filter from your blood. To reduce the amount of work your kidneys must do, your doctor may recommend eating less protein. Your doctor may also ask you to meet with a dietitian who can suggest ways to lower your protein intake while still eating a healthy diet.

এ্যাডাপটো-মেডিসিন কোষের দৈহিক স্বাস্ব্য এবং জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়ায়
কিডনি ড্যামেজ প্রতিরোধে ,এ্যাডাপটোমেডিসিন (A complete approach for cell Nutrition) কি ভাবে কাজ করে:

এ্যাডাপটো-মেডিসিন মূলতঃ কোষের মধ্যে কাজ করে একটি দেহ কোষ এর বাহিরের কাঠামো বিশ্লেষন করে দেখা গেছে যে, এটি লিপিড, প্রোটিন লিপিড এর সমন্বয়ে তিন স্তর বিশিষ্ট একটি পর্দা কোষের ভিতরের অঙ্গানুগুলো লিপিড প্রোটিন দিয়ে তৈরি
কোষের ভিতরের রাসায়নিক পদার্থ গুলো বিশ্লেষন করে দেখা গেছে ,এগুলো গ্লুকোজ,এ্যামাইনো এসিড ফ্যাটি এসিডের , ভিটামিন, মিনারেল পানির সমাবেশ ছাড়া অন্য কিছু নয় আবার উল্লেখিত প্রতিটি যৌগ কে বিশ্লেষন করলে সোডিয়াম (ঘধ),পটাসিয়াম(),হাইড্রোজেন(),অক্সিজেন(),ফসফরাস(),আয়োডিন(),ক্লোরিন(ঈষ),নাইট্রোজেন(),ক্যালসিয়াম (ঈধ),সহ ডজন খানিক মৌলিক পদার্থ কোষের লক্ষ লক্ষ জৈব রাসায়নিক কাজের সবটায় সম্পাদিত হয় , সমস্ত উপাদান গুলির সমন্বয়ে যেমন, পেশি কোষের সংকোচন প্রসারন এর সাথে সম্পৃক্ত দুটি প্রোটিন একটিন মায়োসিনতৈরির জন্য সুনির্দিষ্ট দুটিডিএনএরয়েছে পেশি কোষ গুলো  কোষ বহিস্থঃ ইন্টারস্টিশিয়াল স্পেসহতেএমাইনোএসিডগ্রহণ করে কোষ এর সাইটোপ্লাজমে নিয়ে আসে সেলে সংরক্ষিতডিএনএ’ (প্রোটিন তৈরির গোপন সংকেত) এর নির্দেশে  নির্দিষ্ট এবং নির্দিষ্ট সংখ্যক এমাইনোএসিড নির্দিষ্ট ছাঁচে (টেম্পপ্লেট) একত্রিত হয় প্রয়োজনের মুহূর্তে কয়েক সেকেন্ডে এর মধ্যে পেশি কোষ এক অনু একটিন মায়োসিন সংশ্লেষন করতে পারে  কিডনির নেফ্রনের কোষ গুলি উপরিউক্ত প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন ধরনের প্রোটিন তৈরি করে যা মুহূর্তের মধ্যে  নেফ্রনের জৈবিক কাজ গুলি সমাধানের জন্য বাহক হিসাবে কাজ করে
অংশগ্রহণ কারী সকল উপাদান সঠিক ভাবে সরবরাহ করে
কোষ দুই কারনে কার্যকারীতা  হারাতে পারে
নানা আঘাতে , বা জীবানুর আক্রমনে,বা অতি কার্য ¯ম্পাদনের কারনে বা রাসায়নিক বিষের কারনে কোষ দেহ ক্ষতি গ্রস্ত হয়
নির্ধারিত উৎসেসক যেমন, এনজাইম, এন্টিবডি, হরমোন তৈরির ্উপকরন সরবরাহে ব্যতায় ঘটলে যেমন , ইনসুলিন তৈরির উপকরন,৫১টি এ্যমাইনো এসিড জিংক

কিং এ্যাডাপটো-মেডিসিন:
গ্যানোডার্মা লুসিডাম (মাশরুম): জেনেরিক নাম
এক ধরনের ঔষূধী লাল মাশরুম জৈব রাসায়নিক বিশ্লেষনে ,এর মধ্যে ৪০০ এর মত প্রাকৃতিক জৈব রাসায়নিক পদার্থ শনাক্ত হয়েছে ৬৫টি পলিস্যাকারাইড,অর্গানিক জার্মানিয়াম,এডিনোসিন,ট্রাইটারপেনয়েডস+গ্যানোডারিক এসিড ১৫০টি এবাং বাকী গুলো এ্যামাইনো এসিড,গ্লুকোজ,ফ্যাটি এসিড,ভিটামিন,মিনারেল

কার্যকারিতা:
প্রতিটি জৈব রাসায়নিক পদার্থের ,দেহ কোষের উপর কার্যকারীতা ক্লিনিক্যাল নীরিক্ষার মাধ্যমে প্রমানিত
পলিস্যাকারাইড:
পলিস্যাকারাইড হচ্ছে, ডি-গ্লুকোজের বিশাল চেইন যা, প্রকৃতির প্রতিটি গাছ এটি তৈরি করে আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে , ইমিউন থেরাপীষ্টগন ,পলিস্যাকারাইডকেইমিউন মডুলেটরহিসাবে ব্যবহর করেন গ্যানোডার্মা লুসিডাম নিহিত বিটা গ্লুকান (পলিস্যাকারাইড) ক্যানসার চিকিৎসায় ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে বিভিন্ন ভ্যাকসিন তৈরিতে পলিস্যাকারাইড ড্রাগ হিসাবে ব্যবহৃত হয় এক কথায় জীবানু নাশক উদ্দীপনা তৈরিতে পলিস্যাকারাইড এর কার্যকারীতা চিকিৎসা বিজ্ঞান কতৃত প্রমানিত দেহের প্রতিটি কোষকে জীবানু মুক্ত রাখতে পলিস্যাকারাইড এর উপস্থিতি অপরিহার্য

অর্গানিক জার্মানিয়াম:
এটি একটি খনিজ পদার্থ যা, কিছু প্রজাতির উদ্ভিদ ঝরনার পানিতে পাওয়া যায়মাটিতে পাওয়া অজৈব জার্মানিয়াম শরীরের জন্য ক্ষতিকর এটি একটি অর্ধপরিবাহী ধাতু যা,বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতিতে ব্যবহৃত হয়এর পারমানবিক সংখ্যা ৩২ এর সর্বশেষ কক্ষে ৪টি মুক্ত ইলেকট্রন থাকায় অতি সহজেই ,দেহ মধ্যে উৎপাদিত মুক্ত আয়ন(ফ্রী রেডিক্যল) গুলোকে গ্রহণ অথবা প্রদান করে ,দেহ ব্যবস্থায় অম্লীয় ক্ষারীয় সাম্য প্রতিষ্ঠা করে
গবেষনায় দেখা গেছে ,মানুষের দেহ সামান্য ক্ষারীয় অবস্থায় জৈব রাসায়নিক কাজ সঠিক ভাবে সম্পন্ন করে ক্যানসার গবেষনায় প্রমানিত যে , ক্যানসার কোষ অম্লীয় অবস্থায় থাকে ফলে ক্যানসার কোষের জৈব রাসায়নিক কাজ মারাত্মক ভাবে ব্যহত হয় এবং ক্যানসার ছড়িয়ে পড়তে (মেটাসটেসিস) সাহায্য করে অর্গানিক জার্মানিয়াম ক্যানসার কোষের অতিরিক্ত মুক্ত আয়ন গ্রহণ করে ,ক্যনসার কোষের মেটাসটেসিস বন্ধ করে তাই ক্যানসার চিকিৎসায় এর ব্যবহার ইউ এস ক্যানসার সোসাইটির স্বীকৃতি আছে
জাপানী প্রকৌশলী চিকিৎসক ডাঃ কাইজুহাইকী আশাইই ,সর্বপ্রথম ঝরনার পানি হতে এই অর্গানিক জার্মনিয়াম আবিষ্কার করেন এবং এর পেটেন্ট লাভ করেন তিনি জাপানে অর্র্গানিক জার্মানিয়াম নামে একটি বিশেষায়িত হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন যার চিকিৎসার প্রধান উপাদান অর্গানিক জার্মানিয়াম
প্রাকৃতিক উদ্ভিদগ্যানোডার্মা লুসিডাম সর্বাধিক পরিমানে অগানিক জার্মানিয়াম (-%)আবি®কৃত হয়েছে

এডিনোসিন:
এডিনোসিন একটি জৈব যৌগ যা ,মানব কোষের একটি অপরিহার্য উপাদান এটি একটি পিউরিন নিউক্লিউটাইড যা , কোষের ডিএনএ এর একটি উপাদান একটি প্রোটিন এডিনিন ,একটি রিবোজ ( কার্বন বিশিষ্ট) সুগার,একটি ফসফরিক এসিড কোষের ডিএনএ হচ্ছে ক্রমোজমের অংশ যা ,বংশগতির ধারক বাহক ডিএনএ দেহ ব্যবস্থা পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় হরমোন , এনজাইম এবং এন্টিবডির তৈরির গোপন সংকেত ধারন করে ছাড়া কোষের অফুরন্ত শক্তি তৈরির জ্বালানীর উৎস হচ্ছেএডিনোসিনএটিপি
এক ধরনের হার্টের রোগীদের এডিনেসিন ড্রাগ হিসাবে ব্যবহার করা হয় মার্কিন যুক্ত রাষ্ট্রের কার্ডিয়াক সেন্টারে সুপ্রভেন্ট্রিকিউলার ট্রাকিকার্ডিয়াএসভিটি রোগিদের এডিনোসিন ইনজেকশন দিয়ে চিকিৎসা শুরু করে এডিনোসিন হৃদপিন্ডের রক্ত নালীর সম্প্রসারন ঘটিয়ে হৃদপেশির স্পন্দন বাড়িয়ে দেয় হার্টের সাইনাস নোডে উত্তেজনা তৈরি করে ,হার্ট বল্ক রোগীদের হৃদপিন্ডের স্বাভাবিক কাজ ফিরিয়ে দেয় 
ফুসফুসের পালমোনারী ধমনীর চাপ কমানোর জন্য এডিনোসিন ব্যবহৃত হয়
এডিনোসিন লিভার এর গ্লাইকোজেন ভেঙ্গে গ্লুকোজ তৈরি এবং দেহ চর্বি ভাঙ্গন রোধ করে গ্লুকোজ গ্রহণ বৃদ্ধি করে ফলে ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রন হয়
এডিনোসিন স্টেরয়েড হরমোন নিঃসরন বৃদ্ধি করে, ফলে যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি পায় এবং প্রজনন সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান হয়
প্রতিাট জীব কোষ প্রকৃতির খাদ্য হতে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় শক্তি উৎপাদন করে আর এই রাসায়নিক শক্তিই এডিনোসিন ট্রাই ফসফেট (এটিপি) সমস্ত জীব জগতের সকল বৈচিত্রময় সৃষ্টি কাজের পেছনে যে রাসায়নিক শক্তি কাজ করে , সেই রাসায়নিক শক্তির মূল জ্বালানি হচ্ছেগ্লুকোজযা প্রকৃতির উদ্ভিদ রাজী প্রতিনিয়ত সূযের্র আলো এবং বাতাস থেকে কার্বনডাইঅক্সাইড  গ্রহনের মাধ্যমে বিশেষ জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়া প্রস্তুত করে থাকে

ট্রাইটারপেনয়েডস:
ট্রাইটারপেনয়েডস হচ্ছে ,ফাইটোক্যামিক্যালস  এর একটি বড় গ্রপএটি হাইড্রোজেন কার্বনের একটি বড় যৌগফাইটোক্যামিক্যল হচ্ছে, প্রাকৃতিক রাসায়নিক পদার্থ যা,উদ্ভিদে জন্মায় প্রায় ২০,০০০ এর বেশী টাইটারপনেয়েডস প্রকৃতিতে পাওয়া যায় গ্যানোডার্মা মাশরুম ১০০এর বেশি ধরনের ,-% ট্রাইটারপেনয়েডস আছে ক্লিনিক্যল ট্রায়ালে জানা গেছে, এটি এন্টিইনফ্লামমেন্টরী, এন্টিএনালজেসিক,লিভারপ্রটেক্টর , কার্ডিওটনিক , সিডেটিভ, এন্টিঅক্সিডেন্ট, এন্টিব্যাকটেরিয়াল , এন্টিভায়রাল, এন্টিএলারজিক ,এন্টিটিউমার  , এন্টিক্যানসার
ব্রেস্টক্যানসার এবং ক্যামোপ্রিভেনশান এর চিকিৎসায় ট্রাইটারপেনয়েডস এর কার্যকারীতার  উপর ব্যাপক গবেষনা পরিচলিত হয়েছে ,মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেরইউনিভারসিাট অব ওকালহোমা এর অনকোলজি সেন্টারেএবং ক্যানসার প্রতিরোধে প্রাকৃতিক ট্রাইটারপেনয়েডস এর  কার্যকারীতার ফলাফল বিস্তারিত ভাবে প্রকাশ করেছে
গ্যানোডারিক এসিড:
গ্যানোডার্মায় ১২ ধরনের  এসিড শনাক্ত হয়েছেএর গঠন অনেকটা ট্রাইটারপেনয়েডস এর মতবায়োলজিক্যল এগুলি লিভারপ্রটেক্টটর,এন্টিটিউমার এজেন্ট এবং -আলফা রিডাকটেজ প্রতিরোধক-আলফা রিডাকটেজ প্রতিরোধক যা , পিত্তলবন সংশ্লেষন ,এনড্রোজেন,এস্ট্রোজেন মেটাবলিজম এবং প্রোসথেটিক ক্যনসার প্রতিরাধ করে

এডাপটোমেডিসিনস্পাইরুলিনা ’ :
জেনেরিক নাম এবং ট্রেড নাম:স্পাইরুলিনা
এক ধরনের সামুদ্রীক শৈবাল ,যা বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে চাষ করা হয় এটির আনুমানিক বয়স .৫০বিলিয়ন বৎসর ধারণা করা হচ্ছে , পৃথিবীর প্রথম প্রানের অস্তিত্বের  প্রকাশ ঘটে ধরনের এক কোষি শৈবাল সৃষ্টির মাধ্যমে প্রাণরাসায়নিক বিশ্লেষনে প্রায় ৩০০ এর বেশি জৈব রাসায়নিক উপাদান আবি®কৃত হয়েছে প্রধান রাসয়ানিক উপাদান হচ্ছে;
এ্যামাইনো এাসিড ,গ্লুকোজ,ফ্যাটি এসিড,ভিটামিন মিনারেল পর্যন্ত গবেষনার ফলাফল হতে জানা গেছে ,স্পাইরুলিনা হচ্ছে সবেেচয়ে বেশি এ্যামাইনো এসিড, ভিটামিন ,মিনারেল এর প্রাকৃতিক ভান্ডার যা মানব দেহ কোষের প্রধান তিনটি পুষ্টি উপাদানের যোগান দেয় এবং কোষের প্রধান প্রধান অসুস্থ্যতা সাড়িয়ে তোলে দেহ কোষের ৬টি পুষ্টির অন্যতম প্রধান পুষ্টিএ্যামাইনো এসিড এই এ্যামাইনো এসিড  ছাড়া কোষ বাঁচতে পাওে না ভিটামিন মিনারেল এর অভাবে অসংখ্য রোগের কারণ চিকিৎসা বিজ্ঞান  নিশ্চিত করেছে গবেষনায় নিশ্চিত হওয়া গেছে, দেহ কোষ সামান্য ক্ষারীয় অবস্থায় স্বুস্ব্য থাকে স্পাইরুলিনা একটি সেরাক্ষারীয় খাদ্যহিসাবে চিকিৎসা বিজ্ঞান কতৃক স্বীকৃত নিয়মিত স্পাইরুলিনা সেবনে দেহ কোষের ক্ষারীয় পরিবেশ  বজায় থাকে , কোষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অটুট থাকে

মরিন্ড্রি সিট্রিফোলিয়া (ননি ফল):
ননি ফল প্রাচীন ভারতের সুপরিচিত একটি আর্য়ুরবেদীক ঔষুধ বৈজ্ঞানিক নাম মরিন্ড্রি সিট্রিফোলিয়া হাজার হাজার বৎসর ধরে এই ফলটি রোগ নিরাময়ে ব্যবহার হয়ে আসছে আধুনিক প্রাণরাসায়নিক গবেষনায় জানা গেছে এতে ১৫০+এর অধিক প্রাণ রাসায়নিক উপাদান রয়েছে ননি ফলে প্রোজেরোরিন নামে একটি জৈব যৌগ আছে দেহের লিভার কোষ  গুলো এই উপাদান তৈরি করে প্রজেরনিনের প্রধান কাজ হচ্ছে , লিভার কোষে তৈরি কিছু ধরনের প্রোটিন বহন করে দেহের  অন্যান্য কোষে পৌছে দেয় বয়স বাড়ার সাথে সাথে লিভার কোষে এই প্রজেরনিন তৈরি করার ক্ষমতা কমতে থাকে তাই বয়স্ক লোকদের প্রতিদিন পরমিান মত এই ফল খাওয়া উচিত
> ‘প্রজেরনিনব্যাথানাশক এবং অবশকারক হিসাবে কার্যকর
> ১৯৯৩ সালে ডা: রাল্ফ গবেষনা চালিয়ে ননির মধ্যে বিদ্যমানড্যামনাক্যানন্থলআবিষ্কার করেনড্যামনাক্যান্থল প্রি-ক্যান্সার কোষগুলিকে স্বাভাবিক কোষ বৃদ্ধির সুচনা ঘটায়
> রকফোর্ড ইউনিভারসিটি অফ ইলিনয় কলেজের এক গবেষনায় প্রমানিত যে,ননি ৫০% ফুসফুস, ৬০%হৃদযন্ত্র, ৭০%যকৃত,  ৯০%কিডনি ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ার ঝুকি কমায়
কিডনি রোগ প্রতিরোধেস্বাভাবিক খাদ্যএবংএডাপটো-মেডিসিনএর পরিমান:
/ কার্বহাইড্রেট (ভাত,আটা,শাকশবজি,ফল,মূল): ২০০-৩০০ গ্রাম
/ প্রোটিন (মাছ,মাংশ,ডিম):প্রতি কেজি ওজনের জন্য গ্রাম
/ চর্বি (সব ধরনের তৈল) : প্রতি কেজি ওজনের জন্য গ্রাম
/ এডাপটো-মেডিসিন: গ্যানোডার্মা:সকালে গ্রাম-রাতে গ্রাম (খালি পেটে)
/ এডাপটোমেডিসিন: স্পাইরুলিনা: সকালে গ্রাম-দুপুরে ২গ্রাম-রাতে ২গ্রাম (খালি
   পেটে)
/ এডাপটো-মেডিসিন: ননি ফল: সকালে টেবিল চামচ-রাতে টেবিল চামচ
প্রতিদিন ১০-১২ গ্লাস বিশুদ্ধ মিনারেল পানি

 যে সমস্ত খাবার খাওয়া যাবেনা
> অতিরিক্ত তৈল, লবন, চিনি যুক্ত খাদ্য > অতিরিক্ত রান্না করা খাবার > বেকারী ভাজাপোড়া খাবার > বাসী খাবার > যে কোন পশুর মাংশ (গরু, ছাগল , ভেড়া, মহিষ, উট)
> ডাক্টারের পরামর্শ ছাড়াড্রাগ